আত্মগঠন ও মানোন্নয়ন
আত্মগঠনঃ
১. আল কুরআনে আল্লাহ বলেন,
২. ঈমানকে মজবুত করাঃ
১. আলোচনা শোনা
২. জ্ঞানীর সাহচর্য
৩. বই পাঠ
৪. চিন্তা-ভাবনা
৫. দেখে শেখা
৩. ধীর-স্থিরতার সাথে সালাত
৪. নফল রোযা
৫. আয়-ব্যায়ে সততা ও সতর্কতা
৬. মিথ্যা না বলা
- ১. পরিবারে
- ২. টুকটাক মিথ্যায় সমস্যা নেই
- ৩. বাড়িয়ে না বললে ভালো লাগে না
৮. ব্যায়ে ভারসাম্য, লোভ বর্জন
৯. পরোপকার, দান, ক্ষমা, বিনয়
১০. ওয়াদা বা শপথ রক্ষা করা
১১. রাগ দমন, গালি বা অশ্লীল ভাষা বর্জন
১২. সুবিচার
১৩. গাম্ভীর্য
১৪. ভালো ধারণা করা, অযথা সন্দেহ না করা
১৫. দায়িত্বশীলের আনুগত্য
১৬. অল্পে তুষ্টি
১৭. অপরকে অগ্রাধিকার
১৮. পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা
- ১. পোশাকে
- ২. পরিবেশ সুরক্ষায়
২০. অহংকার বর্জন
২১. হিংসা পরিহার
২২. ধোঁকা না দেওয়া
২৩. সামনা-সামনি প্রশংসা না করা
২৪. উপহাস না করা
২৫. গীবত না করা
২৬. পর্দা রক্ষা করা
- ১. বাজনাসহ গান
- ২. নববর্ষ উদ্যাপনের নামে নোংরামী
- ৩. টিভিতে যা তা দেখা
- ৪. সিডি, ডিশ, মোবাইল, ইন্টারনেট
এর অপপ্রয়োগ
- ১. সবাই ভাল বলে কিন্তু পরিবার খারাপ বলে কেন?
- ২. এমন কোথাও যাই কি যা আর কেউ জানে না?
- ৩. মানুষকে খুশি করার জন্য ভিন্ন পোশাক পরা উচিত নয়।
- ৪. অর্থনৈতিক হিসেব আপ টু ডেট থাকা উচিত।
মানিব্যাগ এর আলাদা জায়গায় এ অন্য খাতের
টাকা রাখা যেতে পারে। আমানাত আলাদা ড্রয়ারে
রাখা যেতে পারে। নিজে হিসেব রাখতে না পারলে
সাথের লোককে দিয়ে হিসেব রাখানো যেতে
পারে। (অধিক ব্যবস্ততার ক্ষেত্রে) সর্বদা পকেট
ডায়েরী ব্যবহার করা ভালো। ব্যক্তিগত বা
সাংগঠনিক লোনের হিসেবে কোন ফাঁক বা সমস্যা
রাখা যাবে না। ঋণ ডায়েরীতে লিখে রাখতে হবে। - ৫. নিজে রিপোর্ট রাখে কিন্তু বাড়িতে রাখে না- তাহলে
স্বচ্ছতা থাকে না। হলে জামায়াতে নামায পড়ে
কিন্তু বাড়িতে পড়ে না- তাহলে স্বচ্ছতা নষ্ট হয়। - ৬. হযরত আলী (রাঃ) বলেন,
তুমি যখন একা থাকবে
তখন সবচেয়ে বেশি সতর্ক থাকবে। (কারণ তখন
সাক্ষী কেবল আল্লাহই।)
২৯. সবার সাথে সুন্দর কথা বলা
৩০. দুনিয়ার প্রতি ভালোবাসা বর্জন, পরকালের চিন্তা লালন, তাকওয়া অবলম্বন
৩১. রিয়া পরিহার
৩২. সৎ বন্ধুর সংস্পর্শ
৩৩. আত্মসমালোচনা ও তাওবা
১. মানোন্নয়ন বলতে কি বুঝায়?..
২. জ্ঞানার্জনের জন্য পড়ার বিকল্প নেই।
৩. আদর্শের আলোকে মন তৈরি করা প্রয়োজন।
৪. শুধু কথা নয় বরং কাজ (আমল)
৫. অর্পিত দায়িত্ব পালন ও দায়িত্ব অর্পন
৬. স্বচালিত হওয়ার চেষ্টা, তদারকী ছাড়াই কাজ করা
৭. মৌলিক মানবীয় গুণ অর্জন
- ১. কষ্টসহিষ্ণুতা
- ২. সংযম
- ৩. সময়ানুবর্তী
- ৪. নিয়মানুবর্তী
৯. অধিক পরিশ্রম
১০. অর্থের কুরবানী বাড়ানো
১১. চৌকষ ও স্মার্ট হওয়া
১২. সংগঠন সম্প্রসারণ
- ১. মাত্রাতিরিক্ত ফতোয়া পরিহার
- ২. অসম্মান করে কথা না বলা
১৪. নিজের চেয়েও যোগ্য লোক তৈরি করা
১৫. মজবুত সিদ্ধান্ত ও মানসিক দৃঢ়তা
১৬. বাইয়াত (শপথ) করা ও এর হক আদায় করা
- ১. জান-মালের কুরবানীতে পিছপা না হওয়া
- ২. সৎ কাজের নির্দেশ পালন করা
- ৩. চূড়ান্ত শপথের প্রস্তুতি গ্রহণ করা
No comments
Thank You For your Comments.