হেদায়াত - সাইয়েদ আবুল আলা মওদূুদী (রহ:)
- ক. পথের দিশা
- খ. আলোকবর্তিকা
- গ. রাস্তা দেখানো
- ঘ. নীল নকশা
- ১. রাস্তা দেখানো
- ২. পৌঁছিয়ে দিয়ে আসা
- ১. মানুষের প্রকৃত পরিচয় পেশ
- ২. মানুষ ও আল্লাাহর সম্পর্ক
- ৩. ইসলামী আন্দোলন এর কর্মীদের সঠিক মানোন্নয়ন।
- ৪. আধ্যাত্মিক শক্তি দ্বারা ময়দান দখল।
- ৫. ইহকালীন কল্যাণ ও পরকালীন মুক্তি।
- ১. আল্লাহকে ভয় করা
- ২. মনে প্রাণে তাঁর প্রতি ভক্তিভাব পোষণ ও সম্পর্ক
ঘনিষ্ঠকরণ।
- ৩. আকিদা বিশ্বাসের ব্যাপারে আল্লাহর প্রতি ঈমান।
- ৪. ইবাদতের বেলায় আল্লাহর সহিত নিবিড়তর সম্পর্ক স্থাপন।
- ৫. নৈতিক চরিত্রে আল্লাহর ভয় এবং লেনদেনে আল্লাহর সন্তোষ
অর্জন।
- ৬. সন্তানসহ আত্মীয় স্বজনদের সাথে তার সন্তুষ্টির জন্যই
সম্পর্ক রাখা।
- ৭. দেশ ও জাতির খেদমতে (একই উদ্দেশ্যে) নিজেকে নিয়োগ করা।
- ৮. আল্লাহর সাথে সম্পর্ক বৃদ্ধির জন্য সার্বক্ষণিক চিন্তা
- নবী রাসূলদের নির্দেশ
- আমাদের সংগঠনের লক্ষ্য
- আন্দোলনের সফলতার জন্য
- ১. জীবন মরণ সবকিছু আল্লাাহর জন্য হওয়া। (আনয়াম-১৬২)
- ২. পূর্ণ একাগ্রতার সাথে (খালেছভাবে) তাঁর ইবাদত করা।
(বাইয়্যিনাহ-৫)
- ৩. প্রকাশ্যে ও গোপনে আল্লাহকে ভয় করা।
- ৪. নিজের উপায় উপকরণ নয় বরং আল্লাহর উপর ভরসাকেই
প্রাধান্য দেওয়া। আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য মানুষের বিরাগভাজন হওয়া
- ৫. ভালবাসা-ঘৃণা করা, দান করা-না করা আল্লাহর জন্য। বন্ধুত্ব-শত্রুতা আল্লাহর জন্য।
- ৬. গভীর রাতে আল্লাহকে ডাকা (দোয়া কুনুত, তাহাজ্জুদ)
- ১. আল্লাহর একত্ববাদ মালিক,
উপাস্য ও শাসকরুপে স্বীকার করা।
- ২. যাবতীয় গুণাবলী অধিকার ও ক্ষমতা আল্লাহর জন্য
নির্দিষ্ট ভাবা।
- ৩. মন মানসিকতাকে শিরক্মুক্ত রাখা
- ৪. অন্তরকে নির্মল পবিত্র রাখা
- ১. চিন্তা ও গবেষণার পন্থা
- ২. বাস্তব কাজের পন্থা
- ৫. পবিত্র কোরআন ও হাদিস ব্যাপক অধ্যয়ন
- ৬. আত্মবিচার বিশ্লেষন
- ৭. আল্লাহর সাথে কতখানি সম্পর্ক ভাবা
- ৮. সত্যের দাবী পূরনে কতখানি কৃতকার্য
- ৯. নিজ ত্রুটি অনুভব
- নিষ্ঠার সাথে আল্লাহর আনুগত্য করা। নিষ্ঠাঃ ফলাফল না পাওয়া পর্যন্ত লেগে থাকা
- সর্বাবস্থায় আল্লাহর সন্তুষ্টি কামনা।
- সৎ কাজ করা-নিষিদ্ধ কাজ থেকে বিরত থাকা
- কুরবানী করা।
- কুরবানীর প্রচার করে না বেড়ানো ।
- ১. যাবতীয় কার্যকলাপ তাকওয়ার পর্যায়ে উপনীত হবে।
- ২. এর পরবর্তী কর্মপন্থা আপনাকে ইহসানের স্তরে উন্নীত
রাখবে।
- ১. রাসূল (সঃ) এর পন্থায় যিকর করা ।
- ২. কথিত সুফীরা যেভাবে করে সেভাবে নয়।
- ৩. রাসুল (সঃ) অনুসৃত দোয়া,
আল্লাহর যিকর মুখস্থ করে নেয়াও।
- ১. এক্ষেত্রে পরিমাণ বিবেচ্য নয়।
- ২. বরং তার সামর্থ্যরে কতটুকু কুরবানী করল/ হল তাই
বিবেচ্য।
- ৩. সাদকা তাকওয়াকে পাকাপোক্ত করে।
- ১. নিজের জীবন ও কর্ম প্রচেষ্টা
- ২. চিন্তা ও ভাবধারা সম্পর্কে পর্যালোচনা করা।
- ১. আল্লাহর সাথে করা চুক্তি কতটুকু আদায় হচ্ছে?
- ২. আমার সময়, শ্রম, প্রতিভা, যোগ্যতা,
ধনসম্পদ, কোন পথে ব্যয় হচ্ছে?
- ৩. নিজের স্বার্থে না আল্লাহর বিদ্রোহে মন বেশি কাঁদে?
- ৪. আল্লাহর প্রদত্ত আমানতের যথার্থ ব্যবহার হচ্ছে কিনা?
- খেলাফতের দায়িত্ব পালন।
- পরীক্ষায় পাশ-জান্নাতী হওয়া
* নিজের স্বার্থ ক্ষুন্ন হলে ধৈর্য্যচ্যুতি হয় কিনা
- ১. চিন্তা ও আদর্শমূলক।
- ২. বাস্তব কর্মপন্থা।
- ক. কুরআন অধ্যয়ন
- খ. হাদীস পাঠ
- গ. কবর যিয়ারত
- ক. আত্ম পর্যালোচনা করা
- খ. নিজের চেষ্টায়ই গুন সৃষ্টি হয়।
- আমরা পূর্ণতা লাভ করেছি।
- আমরা সকল যোগ্যতা হাসিল করেছি।
- ক. কামেলিয়াতের কোন সীমা পরিসীমা নেই।
- খ. আদর্শ মানুষের আদর্শ সামনে রাখা।
- গ. ত্রুটি স্বীকার
- আন্তরিক স্বীকৃতির জন্য।
- পরিশুদ্ধির জন্য।
- কুরআন হাদীস শিক্ষা।
- ফেকাহর আহকাম শিক্ষা।
- সংগঠনের প্রয়োজনীয় বই জানা।
- ইসলামী সমাজের বাস্তব রূপায়ন।
- স্বচ্ছ পরিবেশে বসবাস করা।
- পারস্পরিক সহযোগিতায় ত্রুটি দূর করা (এহতেসাব)
- সকল চিন্তা দ্বীনের জন্য কেন্দ্রীভূত করা।
- ১. নিজের পরিবারকে ইসলামীকীকরণ।
- ২. নিজ সন্তানের পাশাপাশি বন্ধুর সন্তানকেও লক্ষ্য রাখা।
- তাড়াহুড়ো না করা।
- বিষয়টি ভালভাবে জানা।
- প্রথম সাক্ষাতেই নির্জনে আলাপ
- তারপরও সংশোধন না হলে সংশ্লিষ্ট আমীরকে জানানো।
- এরপরও প্রয়োজন মনে করলে বৈঠকে বিষয়টি উপস্থাপন করা।
- ১. সকল স্থানে সব সময় আলোচনা না করা।
- ২. আত্মপর্যালোচনার মাধ্যমে সমালোচনা করা।
- ৩. সংশোধনীমূলক মোলায়েম ভাষায়।
- ৪. যৌক্তিক অভিযোগের সমালোচনা করা।
- ৫. সমালোচনা কথা কাটাকাটিতে পরিণত না হওয়া।
- ১. ধৈর্য্য সহকারে সমালোচনা শোনা।
- ২. সত্য অংশ যোক্তিকভাবে খন্ডন।
- ৩. সমালোচনা শুনে রাগান্বিত না হওয়া।
- ১. নিয়ম-শৃংখলাই আমাদের বড় হাতিয়ার।
- ২. আমাদের বর্তমান শৃংখলা যথেষ্ট নয়।
- ৩. নেতার নেক কাজের আনুগত্য ওয়াজিব।
- ৪. নিঃসংকোচে আনুগত্য করা।
- নিজে কর্তাগিরি না করা
- সকলের সাথে একই আচরণ না করা।
- উপদেশই হবে নির্দেশ এমন পরিবেশ গড়া।
- নির্দেশ বঞ্চিত।
- ১. আল্লাহর পথে অর্থ ব্যয়ে অভ্যস্ত হউন।
- ২. নিজে মুসলমান হউন, পকেটকেও মুসলমান করুন।
- ৩. দ্বীন কায়েমে কর্র্মীদের পেরেশানি বৃদ্ধি করুন।
- ৪. বাতিলদের সাথে পেরেশানির তুলনা করুন।
- মিথ্যা প্রচারণা
- অপবাদ রটানো।
- ক্ষমতাসীনদের নেতৃবৃন্দ।
- তাদের মতবাদ পুষ্ট পত্রপত্রিকা।
- পাশ্চাত্যের নাস্তিকগণ।
- বিভিন্ন গোমরাহ দল।
- কিছু আলেমও শামিল হয়।
- ১. উত্তেজিত না হওয়া
- ২. বিরোধী আলিমদের ঘৃনা না করা।
- ৩. বাহিরের বিরোধীতার মোকাবেলা আমির করবেন।
- ৪. বিরোধীতার জবাবে সীমালংঘন না করা।
- ৫. বিরোধীতাকে ইতিবাচক হিসেবে নেয়া।
- ৬. যেখানে আমাদের কুৎসা রচিত হচ্ছে সেখানে নিজেদের পরিচয়
দেয়া।
- ৭. আলিমদের বুঝানো।
- ১. আল্লাহ আমাদের মনিব আমরা তার গোলাম
- ২. চুক্তি
- ৩. জবাবদিহির অনুভূতি।
অত্যান্ত মূল্যবাম একটি বই
ReplyDeleteদারুন একটি বই
ReplyDeleteআল্লাহ। আপনার মেহনত কবুল করুক। আমিন
ReplyDeleteবইটি ছোট হলেও অনেক কিছু জানা যায় এই বই থেকে।। আল্লাহ আপনার মেহনত কবুল করুক ।।
ReplyDeleteমাশাল্লাহ
ReplyDeleteআলহামদুলিল্লাহ
ReplyDelete