মাসয়ালা-মাসায়েল
মাসয়ালা-মাসায়েল
- ১. সমস্ত মুখমন্ডল
ধোয়া।
- ২. দুই হাতের
কনুইসহ ধোয়া।
- ৩. মাথা মাসেহ করা।
- ৪. দুই পায়ের
টাখনুসহ ধোয়া।
- ১. আল্লাহর
সন্তুষ্টি এবং আখেরাতে প্রতিদানের নিয়ত করা।
- ২. বিসমিল্লাহির
রাহমানির রাহীম বলে অযু শুরু করা।
- ৩. মুখ ধোয়ার আগে
কব্জি পর্যন্ত দু’হাত ধোয়া।
- ৪. তিন বার কুলি
করা।
- ৫. মিসওয়াক করা।
- ৬. নাকে তিনবার
পানি দেয়া।
- ৭. তিন বার দাড়ি
খেলাল করা।
- ৮. হাত পায়ের
আঙ্গুলে খেলাল করা।
- ৯. গোটা মাথা মাসেহ
করা।
- ১০. দু’কান মাসেহ করা।
- ১১. ক্রমানুসারে
করা।
- ১২. প্রথমে ডান
দিকের অংঙ্গ ধোয়া তারপর বাম দিকের।
- ১৩. একটি অঙ্গ
ধোয়ার পর পর দ্বিতীয়টি ধোয়া। একটির পর একটি ধুতে বিলম্ব না করা যে, প্রথমটি শুকিয়ে যায়।
- ১৪. প্রত্যেক অঙ্গ
তিনবার করে ধোয়া।
- ১৫. অযুর শেষে
মসনুন দোয়া পড়া।
- ১. পায়খানা বা
পেশাবের রাস্তা দিয়ে কোন কিছু বের হওয়া।
- ২. মুখ ভরিয়া বমি
হওয়া।
- ৩. শরীরের ক্ষত
স্থান হইতে রক্ত পুঁজ বা পানি বের হয়ে গড়িয়ে পড়া।
- ৪. থুথুর সাথে
তুলনা করলে রক্তের পরিমাণ বেশী হওয়া।
- ৫. চিৎ বা কাত হয়ে
হেলান দিয়ে ঘুম যাওয়া।
- ৬. পাগল, মাতাল ও অচেতন হইলে।
- ৭. নামাজে উচ্চ
স্বরে হাসলে অযু ভেঙ্গে যায়।
- ১. কুলি করা।
- ২. নাকে পানি
দেওয়া।
- ৩. সমস্ত শরীর
ভালভাবে ধৌত করা।
- আল্লাহর সন্তুষ্টি
এবং সওয়াবের নিয়তে পবিত্রতা অর্জন করা।
- সুন্নাতের
ক্রমানুসারে গোসল করা এবং প্রথমে অযু করা।
- দু’হাত কব্জি পর্যন্ত ধোয়া।
- শরীর থেকে নাপাকি
দূর করা এবং ঘষে ঘষে ধোয়া।
- মিসওয়াক করা।
- সারা শরীরে তিনবার
পানি দেয়া।
- ১. সূরা ফাতিহা
সম্পূর্ণ তেলাওয়াত করা।
- ২. সূরা ফাতিহার
সাথে অন্য সূরা মিলানো।
- ৩. রুকু, সিজদায় এক তাসবীহ পরিমান দেরি করা।
- ৪. রুকু থেকে সোজা
হয়ে দাড়ানো।
- ৫. দুই সিজদার
মাঝখানে সোজা হয়ে বসা।
- ৬. প্রথম বৈঠক করা।
- ৭. উভয় বৈঠকে
তাশাহুদ পড়া।
- ৮. ইমামের জন্য
ক্বিরাত আস্তে এবং জোরে পড়া।
- ৯. বিতরের নামাজে
দু’আ কূনুত পড়া।
- ১০. দুই ঈদের
নামাজে ছয়টি অতিরিক্ত তাকবীর বলা।
- ১১. ফরয নামাযের
প্রথম দুই রাক’আতকে কিরাআতের
জন্য নির্ধারিত করা।
- ১২. প্রত্যেক রাক’আতে ফরযগুলির তারতীব ঠিক রাখা।
- ১৩. প্রত্যেক রাক’আতে ওয়াজিবগুলির তারতীব ঠিক রাখা।
- ১৪. আস্সালামু
আলাইকুম বলে নামাজ শেষ করা।
- যখন পানির কোন
সন্ধান পাওয়া না যায়।
- শীতের কারণে পানি
ব্যবহারে প্রাণনাশের আশংকা হলে।
- বেশী দুর্বলতার
কারণে পানি আনতে অক্ষম হলে।
- যানবাহনে পানি
ব্যবহারে অক্ষম হলে।
- অযু করতে গেলে
নামাজের জামাত ছুটে যাওয়ার আশংকা থাকলে যে নামায পরে পাওয়া যাবে না। যেমন-
ঈদের নামাজ।
- ১. শরীর পাক,
- ২. কাপড় পাক,
- ৩. নামাজের স্থান
পাক,
- ৪. সতর ঢাকা,
- ৫. কিবলামুখি হওয়া,
- ৬. নিয়ত করা,
- ৭. ওয়াক্ত মত নামাজ
পড়া।
- ১. তাকবীরে তাহরিমা
বলা,
- ২. দাড়িয়ে নামাজ
পড়া,
- ৩. কিরআত পড়া,
- ৪. রুকু করা,
- ৫. সিজদা করা,
- ৬. শেষ বৈঠকে বসা,
- ৭. ইচ্ছাকৃত
সালামের দ্বারা নামাজ শেষ করা।
No comments
Thank You For your Comments.